কী ভাবছেন? আবার কোনও দামী প্রোডাক্টের ছেলেভোলানো বিজ্ঞাপন? একদমই নয়। একবার চোখটা খুলুন, সৌন্দর্যের চাবিকাঠি আপনার হাতের মুঠোয়। কেমন হবে বলুন তো যদি আপনার রান্না ঘরের সামগ্রী জাদু চালায় আপনার রূপে। একদমই স্বপ্ন নয়,ঘোর বাস্তব।
ফ্রুট মাস্ক:
ড্রাই স্কিনের জন্য ফল অপরিহার্য। চটকানো কলা, পাকা পেঁপে, তরমুজ, আম এবং ঘসে নেওয়া আপেল একটি পাত্রে ভালে করে মিশিয়ে নিন। তারপর চটপট মুখে মেখে নিন। ৩০ মিনিট রেখে মুখ ভালো করে ধুঁয়ে নিন।
উপকারিতা:
পাকা পেঁপে ট্যান দূর করে৷ কলা ত্বককে আঁট করতে সাহায্য করে। আপেলে থাকা পেকটিন আপনার ত্বককে পরিষ্কার রাখে ও টোনিং এ সাহায্য করে। আমে থাকা ভিটামিন ত্বক নরম করতে সাহায্য করে। তরমুজ ত্বক হাইড্রেটিং করতে সাহায্য করে।
রিভাইটিলাইজিং মাস্ক:
ড্রিহাইড্রেট ত্বকের জন্য মিশিয়ে নিন দু’চামচ শশা এবং তরমুজের রস এবং এক চামচ টকদই ও গুঁড়ো দুধ৷ মুখে মাখার ১৫ মিনিট পর ধুঁয়ে নিন।
উপকারিতা:
তরমুজ ও শশার রস ত্বক টোনিং ও হাইড্রেট করতে সাহায্য করে। টকদই ও গুঁড়ো দুধ বলিরেখা দূর করে ত্বক নরম রাখতে সাহায্য করে।
সামার গ্লো মাস্ক:
নিস্তেজ ত্বকের জন্য, অর্ধেক কলা চটকানোর সাথে মিশিয়ে নিন এক চামচ মধু ও দু’চামচ টকদই। মাখার ১৫ মিনিট পর ধুঁয়ে নিন। আর ঝকঝকে ত্বকের অধিকারি হন।
উপকারিতা:
কলা ত্বককে নমনীয় করতে সাহায্য করে,যখন মধু ত্বককে পুষ্ট করে।